নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বাশঁখালী গন্ডামারায় প্রজেক্টে বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে ৭০০০ (সাত) লক্ষ টাকার মাছ ক্ষতিসাধনের অভিযোগের ভিক্তিতে মুহাম্মদ হোসেন বাদী হয়ে বাশঁখালী থানায় পাঁচ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। আসামীরা হলেন (১) মহিউদ্দিন ( ২৮) পিতা মৃত আবুল হোসেন (২) মোঃ কালু (৩০) পিতা ঐ (৩) ইদ্রিস (৩৫) পিতা ঐ (৪) মোঃ বাবুল (৪০) পিতা ঐ ( ৫) ফখরুদ্দিন ( ২৭) পিতা ঐ। বিবরণে প্রকাশ আসামীগণের সহিত বাদীর ও তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের চলাচল রাস্তার নিয়ে বিরোধের জের ধরেই মুহাম্মদ হোসেন ও তার পরিবারের ক্ষতি করার চক্রান্ত করে আসছিল বলে জানান বাদী। চক্রান্তের অংশ হিসাবে আসামীগণ পরিকল্পিতভাবে বেআইনি জনতা গঠনের মাধ্যমে প্রজেক্টে অনধিকার প্রবেশ করে বিষাক্ত বোতল হইতে তরল পদার্থ প্রজেক্টে নিক্ষেপ করে ,একই সময়ে আসামীগণ প্রজেক্টে জাল দিয়া বিভিন্ন প্রজাতির অনুমানিক ৩৫ মন মাছ জাল দিয়ে ধরে মিনি ট্রাক যোগে লুট করে নিয়ে যায়। অন্যায় জুলুমের প্রতিবাদ করিলে হাতে থাকা অবশিষ্ট বিষ পুনরায় মাছের প্রজেক্টে নিক্ষেপ করে। উক্ত ঘটনা জানাজানি কিংবা মামলা মোকাদ্দামা করিলে খুন জখমের ভয় ভীতি প্রদশর্ন করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। আসামীগন সংখ্যায় বেশি থাকায় তাদের কর্মকান্ড থামানো সম্ভব নয়। বিষ প্রয়োগে অনুমানিক ৭০০০০ লক্ষ টাকার মাছ মরার ক্ষতিসাধন হয়েছে মর্মে বাদী বাশঁখালী থানায় মামলা করেন।বাঁশখালী থানা সূত্রে জানা যায়,গত ১০অক্টোবর রাত ১.৩০ টায় সময় বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার এর নেতৃত্বে এসআই নাজমুল হাসানের সঙ্গীয় ফোর্সের সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করে মাছের প্রজেক্টে বিষ প্রয়োগ মামলার ৪ (চারঁ )জন অভিযোক্ত আসামীগণকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। গ্রেপ্তাকৃত আসামীরা হলেন মহিউদ্দিন, মোঃ কালু, মো বাবুল ও ফখরুদ্দিন। এই রির্পোট লিখা পযর্ন্ত এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিল । আসামীগণের এহেন কর্ম কান্ডের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবী করছেন মামলা বাদী মুহাম্মদ হোসেন।
0 মন্তব্যসমূহ