মিমি-নুসরতের অশ্লীল ছবি ট্রোল, ব্যবস্থা নেবে কমিশন

লোকসভা ভোটে প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণা হতেই মিমি-নুসরত, এই দুই অভিনেত্রীকে নিয়ে নানা কুরুচিকর মিম-এ ছেয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া। এবিষয়ে স্বতঃপ্রণোদিত পদক্ষেপ করছে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারীকের কার্যালয়।
প্রার্থী হিসাবে নাম ঘোষণার পর থেকেই সোশাল মিডিয়ায় ট্রোলড যাদবপুরের তৃণমূল প্রার্থী মিমি চক্রবর্তী ও বসিরহাটের নুসরত জাহান।দুজনের অশ্লীল ছবিতে ভরে গিয়েছে ফেসবুক। এবিষয়ে অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক সঞ্জয় বসু বলেন, “সোশাল মিডিয়ায় বিকৃত ছবি সংক্রান্ত সেরকম বিষয় নজরে এলে আমরা
প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করব। অভিযোগ না এলেও স্বতঃপ্রণোদিতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।”
যদিও কমিশন সূত্রে খবর, যতক্ষণ পর্যন্ত কোনও প্রার্থী মনোনয়ন জমা দেবেন ততক্ষণ সরকারিভাবে তিনি প্রার্থী নন। সেক্ষেত্রে নির্বাচনী আচরণবিধি ভাঙা হচ্ছে বলা যাবে না। তবে তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক ভোট যুদ্ধের মরশুমে প্রাথমিকভাবে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে। রাখা হয়েছে গ্রিভান্স অফিসার।
কোনওভাবেই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে বেফাঁস কিছু প্রকাশ করলেই গ্রিভান্স অফিসাররের নজরে পড়বেন। পোস্টের বিষয় যদি বিতর্কিত হলে সোশ্যাল মিডিয়ার তরফে সেই মেসেজ ডিলিট করা হবে। প্রয়োজনে তথ্যপ্রযুক্তি নির্দিষ্ট আইন অনুযায়ী আইনভঙ্গের দায়েও পড়তে পারেন পোস্টদাতাকে৷
যাতে গণতান্ত্রিক ভোটের পরিস্থিতি নষ্ট না হয় তার জন্য গ্রিভান্স সেল কাজ শুরু করে দিয়েছে৷ দুই অভিনেত্রী প্রার্থীকে নিয়ে বিতর্ক হলেও তাতে এখনই আমল দিতে নারাজ নুসরত ও মিমি৷ আপাতত সহ বাঁধা কাটিয়ে তাদের লক্ষ্য সংসদ ভবন৷
/কলকাতা ২৪/৭!

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ