বাঁশখালীতে শিক্ষকের হাতে বৃদ্ধ অভিভাবক লাঞ্চিত ঘটনা মিথ্যা

বিজ্ঞপ্তি ডেস্কঃ ছনুয়া নয়াপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক  বদিউল আলম মাষ্টারের নামে আজ যে নিউজটি করা হয়েছে তা মিথ্যা, বানোয়াট।   গত( ১২ জানুয়ারী)  ১২ ঘটিকার সময় ছুনুয়া নয়াপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেণির ক্লাস চলাকালে মৌলবী শাহ আলম নামে এক ব্যক্তি তাদের পার্শবতী একজন ছাত্রকে  শিক্ষক কে না বলে ক্লাস রুম থেকে ডেকে নিয়ে যায়, সেই ছেলটিকে স্কুল বারান্দায় ডেকে নিয়ে তার বাজারের থলেটা বাড়ীতে দিয়ে আসতে বলে, ঐ মূহূতে ক্লাসে পাঠদানরত অবস্থায় শিক্ষক বদিউল আলম স্কুল বারান্দায় ছেলেটি কি জন্য গেছে তা দেখতে গিয়ে দেখে  মৌলবী সাহেব ছেলেটি কে বাজারের থলেটা বাড়ীতে দিয়ে আসতে বলেন সেই মূহূতে মাষ্টার বদিউল আলম ঐ ব্যক্তিকে বলেন আপনি একজন শিক্ষিত ব্যাক্তি হয়ে এ রকম আচরন করলে  আর অন্য ব্যাক্তি রা কি করবে,আর এও বলেন যে আমাকে না বললেও প্রধান শিক্ষককে বলে ছুটি নিতে পারতেন।"এ কথা বলায় সে দাপট দেখিয়ে আশেপাশের  লোকজন ডেকে এনে স্কুল প্রাঙ্গণে জমাট করে। তখন প্রধান শিক্ষক দুইজন কে ই শান্ত থাকতে বলেন এবং অফিসে বসতে বলেন।  এরপর প্রধান শিক্ষিকা ঐ এলাকার ইউপি সদস্য এবং অত্র বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের ফোন করে ঘটনাটি জানালে, মূহূতে ঘটনা স্থল এসে তাদের দুই জনকে মিলিয়ে দিয়ে ঐ ঘটনার মীমাংশা করে দেয়। এরপর অন্য আরেকজন ব্যাক্তি পুর্বশত্রুতা থেকে ঐ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছনুয়া নয়াপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক  বদিউল আলম সাহেবের ভাবমুর্তি নষ্ট করার জন্য এ তথ্যটি অন্যভাবে নিয়ে একটি অনলাইনে নিউজকে অবগত করে অনলাইন নিউজে নিউজ করে দেওয়া হয়। পরে ছনুয়া নয়াপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক  বদিউল আলম মাষ্টার বাঁশখালী নিউজকে জানালে   পরবতিতে সরেজমিনে বাঁশখালী নিউজের প্রতিনিধি ঐ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও অত্র বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য  এবং উক্ত বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার সাথে ফোনে যোগাযোগ করেলে তারা জানায়   বদিউল আলম মাষ্টারের নামে যে নিউজ টি অনলাইনে করা হয়েছে তা এরকম কোন ঘটনা নয়  এটি মিথ্যা ও বানোয়াট ঘটনা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ