বাঁশখালীর সমুদ্র সৈকত হতে পারে দেশের অন্যতম পর্যটন স্পট

বাঁখালীর সমুদ্র সৈকত হতে পারে বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্পট। সম্ভাবনার কথা হচ্ছে, গভীর সমুদ্র বন্দর হচ্ছে এখন সময়ের দাবি। আর এ বন্দর হলেই বাঁশখালী উপজেলা রূপ পাল্টে যাবে। চারদিকে সবুজে ঘেরা বাঁশখালী উপজেলার অপরূপ সৌন্দর্য যারা এই জায়গাটিতে একবার এসেছে মনে হবে বার বার এই জায়গাটিতে আবার আসি। পশ্চিমে বঙ্গবসাগর, পূর্বে পাহাড় বেষ্টিত এ উপজেলায় পাহাড় ঘেঁষেই চলে গেছে বাঁশখালীর প্রধান সড়ক। পশ্চিমের সমুদ্র সৈকত জুড়ে রয়েছে বিশাল পেরাবন, ঝাউবন এবং সামুদ্রিক মাছের আড়ত। যেখানে হতে পারে ভ্রমণ পিপাসুদের অন্যতম পর্যটন স্পট। পূর্বে পাহাড়ের পাদদেশে সারা বছর জুড়ে বিভিন্ন প্রজাতির সবজি, ফল চাষ হয়ে থাকে। এছাড়াও বাঁশখালীতে সামুদ্রিক মাছের শুটকি বেশ সুস্বাদু। লবণ উৎপাদনেও রয়েছে বাঁশখালীর অন্যতম খ্যাতি। সারা দেশের লবণের চাহিদাও মেটায় বাঁশখালী লবণ চাষীরা। বাঁশখালীর শুরুতেই পুকুরিয়ায় রয়েছে বিশাল চা-বাগান, দক্ষিণে শিলকুপ ইউনিয়নে ইকোপার্ক যেখানে ভ্রমণ পিপাসুদে অন্যতম স্থান হতে পারে। যারা সারা বছর ধরে অপেক্ষায় থাকেন শীতের মৌসুমে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে বেড়াবেন তাদের জন্য বাঁশখালীই হতে পারে একমাত্র পর্যটন স্পট।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ