মসজিদে কেউ না থাকার সুবাদে চাম্বল ইউনিয়নের পূর্ব চাম্বল গ্রামের একটি
মসজিদে ঢুকে মসজিদে থাকা সব কোরআন শরীফ পুড়ে ফেলে এই পাগলটি।গত
বৃহস্পতিবার পূর্ব চাম্বল গ্রামের একটি মসজিদে এঘটনা ঘটেছে।পাগল লোকটার
বাড়ি গন্ডামারার বড়ঘোনা গ্রামে।পূর্ব চাম্বলের বাসিন্দা লোকমান হাকিম নামের
এক ব্যক্তি বলেন,আমাদের চাম্বলে জিনিসপত্র আছে।অন্য জিনিস না পুড়িয়ে;পাগল
লোকটা শুধু কি মসজিদের কোরআন শরীফগুলো চোখে দেখল?আমার মনে হয় সে পাগলের বেশ
ধরে চলাফেরা বেধর্মীদের দালালি করতেছে।আর
এর পেছনে কে বা কারা জড়িত তাদেরকেও খোঁজে বের করতে হবে।এত কিছু থাকার
পরও;সে কেন কোরআন চোখে পড়ল?কেন কোরআন পুড়াল?এর আগেও লোকটা ১টি কোরআন পুড়ে
ফেলে।কারা তাকে একাজ করার জন্য লেলিয়ে দিয়েছে।পাগল সেজে টাকার বিনিময়ে
ইহুদীদের দালালি করতেছে মনে হয়।
এদিকে এলাকার লোকজন ঘটনাটি জানতে পারলে;পাগল লোকটাকে গাছের সাথে বেঁধে গণধোলাই দেয়।পরে বাঁশখালী থানা পুলিশ এসে তাকে নিয়ে যায়।বর্তমানে পাগল লোকটি বাঁশখালী থানা হেফাজতে রয়েছে।তবে থানা পুলিশ বলছে,লোকটি মানসিক ভারসাম্যহীন।সে গাছের গোঁড়ায়,রাস্তার ধারে রাত যাপন করত।তার বাড়ি গন্ডামারার বড়ঘোনা গ্রামে।
এদিকে এলাকার লোকজন ঘটনাটি জানতে পারলে;পাগল লোকটাকে গাছের সাথে বেঁধে গণধোলাই দেয়।পরে বাঁশখালী থানা পুলিশ এসে তাকে নিয়ে যায়।বর্তমানে পাগল লোকটি বাঁশখালী থানা হেফাজতে রয়েছে।তবে থানা পুলিশ বলছে,লোকটি মানসিক ভারসাম্যহীন।সে গাছের গোঁড়ায়,রাস্তার ধারে রাত যাপন করত।তার বাড়ি গন্ডামারার বড়ঘোনা গ্রামে।
0 মন্তব্যসমূহ