কোকদন্ডী গুনাগরী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ তলা বিশিষ্ট একাডেমির ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

মোহাম্মদ এরশাদঃ
বাঁশখালী উপজেলার ৫নং  কালীপুর ইউনিয়নের ঐতিহাসিক সনামধন্য  শিক্ষা প্রতিষ্টান কোকদন্ডী গুনাগারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪তলা বিশিষ্ট একাডেমির ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন ও আলোচনা সভা আজ
১৫ এপ্রিল কোকদন্ডী গুনাগরী উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ প্রাঙ্গনে  অনুষ্ঠিত হয়।
এতে কোকদন্ডী গুনাগরী উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ আ.ন.ম সরওয়ার আলমের সভাপতিত্বে ও কোকদন্ডী গুনাগরী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কৃষ্ণ প্রসাদ সেনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চট্টগ্রাম ১৬ বাঁশখালী আসন থেকে দ্বিতীয় বারের মতো নির্বাচিত সাংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী (এম.পি),বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোং ইসতিয়াক আহমদ, বাঁশখালী চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি  ও ৫নং কালীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট আ.ন, শাহাদত আলম, ৪নং বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান  অধ্যাপক তাজুল ইসলাম,
বাঁশখালী ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক মোঃ আবদুল আহাদ, বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. ফরুখ আহমদ,কোকদন্ডী গুনাগরী উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মোঃ আবুল হাশেম, কোকদন্ডী গুনাগরী উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও বাঁশখালী পূজা উদযাপন কমিটির সাবেক সভাপতি বাবু প্রদীপ গুহ,কোকদন্ডী গুনাগরী উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য শশাঙ্ক দেব, জাহাঙ্গীর আলম সহ অত্র  বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক শিক্ষিকা ও ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবকবৃন্দ। সংসদ সদস্য বক্তব্যে বলেন:-সকল উপস্থিত শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রী এবং জনসম্মুখের মাঝে প্রথমে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানানোর মধ্য দিয়ে উপস্থিত বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর উদ্দ্যেশে তিনি বলেন তোমরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তোমাদেরকে এই দেশের ইতিহাস জানতে হবে পড়তে হবে।
বিশেষ করে স্বাধীনতার ইতিহাসকে জানতে হবে ভবিষ্যৎতে তোমরা বড়  বড় শিক্ষক হবে তখন যাতে সঠিক ইতিহাস তুলে দরতে পারো বঙ্গবন্ধু সে দিন এক মাত্র আল্লাহর প্রতি অবিচল আস্থা আর বিশ্বাস রেখে তিনি বলে ছিলেন আমি মুসলমান আমি বঙ্গালী আমি এক মাত্র আল্লাহ কে ভয় করি ,আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথা নতো করি না তিনি সেদিন পাকিস্তানের কাছে মাথা নত না করে  পরাধীনতার থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য তিনি তার যৌবনকালের বেশিরভাগ সময় কারাগারে কাটাতে হয়েছে।এক মাত্র বাঙ্গালী জাতিকে মুক্ত করে স্বাধীন দেশ উপহার দেওয়ার জন্য।এবং সর্বশেষে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর জন্য দোয়া চেয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ