বাঁশখালীতে থামছে না নদী খেকোদের দৌরাত্ম্য

দিনের পর দিন অবৈধ দখলের দরূণ মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাচ্ছে বঙ্গোপসাগরের মোহনা জলকদর খাল। দিন দিন অবৈধ দখলের মাত্রা বেড়েই চলেছে। থামছে না নদী খেকোদের দৌরাত্ম। জলকদর খাল শুরু হয়ে মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পানি উন্নয়ন ও পরিবেশ অধিদপ্তর রহস্যজনক কারণে নিরব ভূমিকা পালন করছে। এদিকে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেষে বয়ে যাওয়া জলকদর খাল চট্টগ্রামের বাঁশখালীর ৯টি উপকূলীয় ইউনিয়নের উপর দিয়ে প্রবাহিত। সেই জলকদর খালের উপর দীর্ঘদিন থেকে অবৈধ ভাবে স্থাপনা নির্মাণ করে যাচ্ছে প্রভাবশালী মহল ও ভূমিদস্যুরা। একের পর এক নদী দখল করে নির্মাণ করা হচ্ছে নতুন নতুন স্থাপনা। পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ অবৈধ দখলদার উচ্ছেদে প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্যে আটকা রয়েছেন। এলাকাবাসীর মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জলকদর খাল দখল করে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দায়িত্ব কার?
অচিরেই জলকদর খাল অবৈধ দখলমুক্ত করা না হলে এলাকাবাসী বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হবে। এ ব্যাপারে এলাকাবাসী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সহযোগিতা কামনা করেছেন।
/জনকন্ঠ!

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ