ছনুয়া থেকে পুকুরিয়া পর্যন্ত টেকসই বেড়িবাঁধের বাস্তবায়ন চাই

বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালী নাগরিক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা এম. মহিউল আলম চৌধুরী বলেছেন, ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল ঘটে যাওয়া শতাব্দীর ভয়াবহতম ঘূর্ণিঝড়ের হৃদয়বিদারক স্মৃতি চিহ্ন অদ্যাবধি বিদ্যমান রয়েছে বাঁশখালীর উপকুলীয় অঞ্চলে এতদাঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ বসতবিটা হারানো বহু পরিবার এখনও মানবেতর জীবনযাপন করছে।
কিন্তু ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার ২৮ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও ঘূর্ণিঝড় কবলিত প্রত্যান্ত অঞ্চলের বসবাসরত জনগণের উন্নয়নে পরিকল্পিত কোন উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালিত হয়নি।
উল্লেখ্য যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিক ঘোষনা অনুযায়ী বাঁশখালী উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জন্য ছনুয়া থেকে পুকুরিয়া পর্যন্ত টেকসই বেড়িবাঁধ এর বাস্তবায়ন চাই এবং এই বেরিবাঁধে কার্যক্রম পরিচালনা ক্ষেত্রে কোন প্রকার গাফেলতী ও অনিয়ম বাঁশখালীর জনগন মেনে নিবেনা এবং বেরিবাধের কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করে। বাঁশখালী নাগরিক পরিষদের উদ্যোগে ২৮ এপ্রিল’১৮ সংগঠনের কার্যালয়ে ১৯১১ সানের ২৯ এপ্রিল ঘূর্ণিঝড়ে নিহতের স্মরণে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় সংগঠনের সভাপতি মাষ্টার মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে এম মহিউল আলম চৌধুরি উপরোক্ত মন্তব্য করেন।
উক্ত স্মরণ সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মঈনুল ইসলাম ফরহাদ, ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দীন জাহেদ মহিলা পরিষদ নেত্রী জেয়াসমিন তানিয়া, হাসিনা বেগম যুব পরিষদ নেতা অধ্যক্ষ মনছুর আলম মৌ: জাহেদুল হাসান সাজ্জাদ হোসেন সেলিম এইচ এম ইসহাক এস. এম নাছির উদ্দীন মুজিবুল হক চৌধুরী জসিম উদ্দীন চৌধুরী, মৌ শহিদুল ইসলাম, মৌ: ইউসুফ চৌধুরী মুনির উদ্দীন, ইমতিযাজ উদ্দীন মৌ: আবদুল মন্নান কাজী আবেদুর রহিম, মো. আজগর আলী মো. আকরামুল হক আমির হোসেন ফখরুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, আব্দুল্লাহ আল ইকবাল চৌ:, ওলিউল্লাহ নাকির, মুহাম্মদ সইফুল ইসলাম, কাজী নাঈম উদ্দীন প্রমুখ।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ