স্বপ্ন দেখেন স্বপ্নীল ডাক্তার হতে, ঐশ্বরিয়া ব্যারিষ্টার

 
আব্দুল আলীম নোবেলঃ কক্সবাজার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় দুই মেধামী মূখ। সদ্যঘোষিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে গোল্ডেন জিপিএ ৫ নিয়ে পাশ করেছে তারা। আগামীতেও ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রাখতে সকলের দোয়া প্রত্যাশী। ছোট মানুষের বড় স্বপ্ন, তাও অবাক করার মতো। তারা নিজেদেরকে গড়ে তুলতে চায় জাতীর কল্যাণে। এমনভাবে ভবিষ্যৎ গড়তে চায় আগামী প্রজন্ম তাদের দেখে যেন গর্ববোধ করে প্রতিবেদকের কাছে এমনটি বললেন এই দুই মেধাবী ছাত্রী। স্বপ্ন দেখেন স্বপ্নীল ডাক্তার হতে, ঐশ্বরিয়া ব্যারিষ্টার।
এই শহরের বাসিন্দা প্রফেসর সিরাজুল মোস্তাফা, জাতিগড়ার কারিগর শিক্ষিকা রেহানা মোস্তাফার মেয়ে সানজানা সাফওয়াত স্বপ্নীল। গোল্ডেন জিপিএ ৫ নিয়ে এসএসসি পাশ করেছে। সে বড় হয়ে বাবা মা’র স্বপ্ন বাস্তবায়নে ডাক্তার হতে চায়। স্বপ্ন দেখেন স্বপ্নীল ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়তে। আজকের এই অর্জনে বাবা মা ও শিক্ষকদের অবদানের কথা কৃতজ্ঞতার স্বীকার করেন সানজানা সাফওয়াত স্বপ্নীল। মেধাবী শিক্ষক পরিবারের স্বপ্নীলের এক ভাই উচ্চতর ডিগ্রী নিতে দেশের বাইরে, অপর ভাই প্রকৌশলী।
আরেক মেধাবী মূখের কথা, কক্সবাজার শহরের কে কে পাল সড়কস্থ ব্যবসায়ী দীলিপ কুমার দাশ, রামু কলেজের অধ্যাপিকা প্রণতি দাশ গোপ্তার মেয়ে ঐশ্বরিয়া দাশ সেও এই বারের এসএসসি পরীক্ষায় মেধার স্বাক্ষর রেখেছে। ঐশ্বরিয়াও পেয়েছে গোল্ডেন জিপিএ-৫। সে বড় হয়ে ব্যারিষ্টার হতে চায়। স্বপ্ন দেখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটে পড়তে। তার এক বোন ডাক্তার, আরেক বোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। মেধাবী পরিবারের ছোট মেয়ে ঐশ্বরিয়া। বড় বোনদের অনুপ্রেরণা ও মা বাবার উৎসাহ ও কঠোর পরিশ্রম অাজকের সাফল্য। তাদের শিক্ষকদের অবদানের কথা কৃতজ্ঞতার সাথে স্বীকার করেন তারা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ