বাঁশখালী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে গ্রাহক অভিযোগ বাক্সে অভিযোগ পত্রের পাশাপাশি টাকাও প্রদান করেছেন গ্রাহকরা। গত মঙ্গলবার পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ে গিয়ে অভিযোগ বাক্সে এই দৃশ্য দেখা গেছে। সরকারি গুরুত্বপূর্ণ কার্যালয়গুলোতে সাধারণ মানুষদের অভিযোগগুলো শোনার জন্য অফিসের প্রবেশপথে অভিযোগ বাক্স এবং ‘আমি ও আমার অফিস দুর্নীতিমুক্ত’ বোর্ড স্থাপনের নির্দেশনা থাকলেও অনেক অফিসে এখনো কার্যকর হয়নি। আবার কোনো কোনো অফিসে অভিযোগ বাক্সে অভিযোগের পাশাপাশি টাকাও পাওয়া গেছে। গত ২২ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশন থেকে দুদক বাঁশখালীতে গণশুনানিতে এ আদেশ দেন দুর্নীতি দমন কমিনার ড. নাসির উদ্দীন আহমেদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাঁশখালী উপজেলায় সরকারি বিভিন্ন দপ্তর নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠায় গত ২২ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশন ‘এবার আওয়াজ তুলুন’ নামে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপজেলা ভূমি অফিস, সাবরেজিস্ট্রি অফিস, পল্লীবিদ্যুৎ অফিস, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার অফিস, হিসাবরক্ষণ অফিস, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অফিস, সমাজ সেবা অফিস, প্রাথমিক শিক্ষা অফিস, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, পানি উন্নয়ন বোর্ড, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, বাঁশখালীকে দুর্নীতিমুক্ত কার্যালয় হিসেবে চিহ্নিত করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।
দুদকের শুনানিকালে সাবরেজিস্ট্রি অফিস, ভূমি অফিস, পল্লীবিদ্যুৎ অফিস ও পানি উন্নয়ন বোর্ড কার্যালয়ে বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে গণশুনানিতে অভিযোগ উঠে। ঐ সময় জেলা প্রশাসক জিল্লুর রহমান চৌধুরীর উপস্থাপনায় দুদকের গণশুনানি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ড. নাসির উদ্দীন আহমেদ গণশুনানিকালে ভুক্তভোগী মানুষের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার মহিউদ্দীনকে দোষী সাব্যস্ত করেন। পরে সরকারি আদেশে তাকে ৬ মাসের জন্য সাময়িক বরখাস্ত করে তদন্তের নির্দেশ দেন।
গণশুনানিকালে দুর্নীতি দমন কমিশনার ড. নাসির উদ্দীন আহমেদ বাঁশখালী উপজেলার সরকারি কার্যালয়গুলোতে অভিযোগ বাক্স স্থাপন ও ‘আমি ও আমার অফিস দুর্নীতিমুক্ত’ বোর্ড টাঙ্গানোর নির্দেশ দেন। সরেজমিনে দেখা যায় বাঁশখালী ভূমি অফিসে কাঠের তৈরি করা অভিযোগ বাক্সটি অধিকাংশ সময় কার্যালয়ের ভিতরে রাখা হয়। একইভাবে পল্লীবিদ্যুতের অভিযোগ বক্সটিও অফিস কক্ষের ভেতরে স্থান পেয়েছে। সরেজমিনে গত মঙ্গলবার দুপুরে বাঁশখালী পল্লীবিদ্যুৎ কার্যালয়ে দেখা যায় কয়েকজন দালাল বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে আসা গ্রাহকদের সাথে ফিস ফিস করে আলাপ করছে। এসময় একজন দালালকে সাংবাদিক দেখে সরে পড়তেও দেখা গেছে।
পল্লীবিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে দেখা যায়, মিটার পরিদর্শক মোহাম্মদ মনছুর আলম বিভিন্ন গ্রাহকদের সাথে বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যাপার নিয়ে কথা বলছেন। এ সময় অভিযোগ বাক্সে অভিযোগের পাশাপাশি দুই টাকার নোট দেখে তিনিও হতবাক হয়ে পড়েন।
বাঁশখালী পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম মোহাম্মদ আবুল বশর বলেন, দুদকের গণশুনানির পর ‘আমি ও আমার অফিস দুর্নীতিমুক্ত’ বোর্ড দেয়া হয়েছে। অভিযোগ বাক্সটিকে দানবাক্স মনে করে কেউ হয়তো টাকা দিয়েছে। অভিযোগ বাক্সটি দিনদুপুরে অফিসের ভিতরের রুমে কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কই? বাক্সটিতো বাইরে রাখা হয়। আমি অফিসের কাজে ঢাকায় আছি। শনিবার ফিরে আসব।’
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান মোল্লার কাছে অভিযোগ বাক্স সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিভিন্ন অফিসের কর্মকর্তাদের সরকারি নিয়ম–নির্দেশনা মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছি। সব অফিসে অভিযোগ বাক্সও থাকার কথা রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাঁশখালী উপজেলায় সরকারি বিভিন্ন দপ্তর নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠায় গত ২২ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশন ‘এবার আওয়াজ তুলুন’ নামে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপজেলা ভূমি অফিস, সাবরেজিস্ট্রি অফিস, পল্লীবিদ্যুৎ অফিস, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার অফিস, হিসাবরক্ষণ অফিস, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অফিস, সমাজ সেবা অফিস, প্রাথমিক শিক্ষা অফিস, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, পানি উন্নয়ন বোর্ড, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, বাঁশখালীকে দুর্নীতিমুক্ত কার্যালয় হিসেবে চিহ্নিত করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।
দুদকের শুনানিকালে সাবরেজিস্ট্রি অফিস, ভূমি অফিস, পল্লীবিদ্যুৎ অফিস ও পানি উন্নয়ন বোর্ড কার্যালয়ে বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে গণশুনানিতে অভিযোগ উঠে। ঐ সময় জেলা প্রশাসক জিল্লুর রহমান চৌধুরীর উপস্থাপনায় দুদকের গণশুনানি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ড. নাসির উদ্দীন আহমেদ গণশুনানিকালে ভুক্তভোগী মানুষের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার মহিউদ্দীনকে দোষী সাব্যস্ত করেন। পরে সরকারি আদেশে তাকে ৬ মাসের জন্য সাময়িক বরখাস্ত করে তদন্তের নির্দেশ দেন।
গণশুনানিকালে দুর্নীতি দমন কমিশনার ড. নাসির উদ্দীন আহমেদ বাঁশখালী উপজেলার সরকারি কার্যালয়গুলোতে অভিযোগ বাক্স স্থাপন ও ‘আমি ও আমার অফিস দুর্নীতিমুক্ত’ বোর্ড টাঙ্গানোর নির্দেশ দেন। সরেজমিনে দেখা যায় বাঁশখালী ভূমি অফিসে কাঠের তৈরি করা অভিযোগ বাক্সটি অধিকাংশ সময় কার্যালয়ের ভিতরে রাখা হয়। একইভাবে পল্লীবিদ্যুতের অভিযোগ বক্সটিও অফিস কক্ষের ভেতরে স্থান পেয়েছে। সরেজমিনে গত মঙ্গলবার দুপুরে বাঁশখালী পল্লীবিদ্যুৎ কার্যালয়ে দেখা যায় কয়েকজন দালাল বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে আসা গ্রাহকদের সাথে ফিস ফিস করে আলাপ করছে। এসময় একজন দালালকে সাংবাদিক দেখে সরে পড়তেও দেখা গেছে।
পল্লীবিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে দেখা যায়, মিটার পরিদর্শক মোহাম্মদ মনছুর আলম বিভিন্ন গ্রাহকদের সাথে বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যাপার নিয়ে কথা বলছেন। এ সময় অভিযোগ বাক্সে অভিযোগের পাশাপাশি দুই টাকার নোট দেখে তিনিও হতবাক হয়ে পড়েন।
বাঁশখালী পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম মোহাম্মদ আবুল বশর বলেন, দুদকের গণশুনানির পর ‘আমি ও আমার অফিস দুর্নীতিমুক্ত’ বোর্ড দেয়া হয়েছে। অভিযোগ বাক্সটিকে দানবাক্স মনে করে কেউ হয়তো টাকা দিয়েছে। অভিযোগ বাক্সটি দিনদুপুরে অফিসের ভিতরের রুমে কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কই? বাক্সটিতো বাইরে রাখা হয়। আমি অফিসের কাজে ঢাকায় আছি। শনিবার ফিরে আসব।’
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান মোল্লার কাছে অভিযোগ বাক্স সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিভিন্ন অফিসের কর্মকর্তাদের সরকারি নিয়ম–নির্দেশনা মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছি। সব অফিসে অভিযোগ বাক্সও থাকার কথা রয়েছে।
সুত্রঃ দৈনিক পুর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ