তৈলারদ্বীপ সেতুর টোল নিয়ে রাজনীতি শুরু হয়েছে: সাংসদ মোস্তাফিজ

মোহাম্মদ ছৈয়দুল আলমঃ
চট্টগ্রাম ১৬ আসন বাঁশখালী এম.পি আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, তৈলারদ্বীপ সেতু নিয়ে রাজনীতি শুরু হয়েছে। তৈলারদ্বীপ সেতুর টোল কি বতর্মন সরকারের আমলে শুরু হয়েছে? এই দোহাজারী সড়কে প্রথম সাবেক এই আসনের সাংসদ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী ক্ষমতায় থাকার সময় ফেরি স্থাপন করে টোল আদায়ের জন্য ফেরি ইজারা প্রদান করেন। ২০০৫ সালে সেতু চালু হওয়া থেকে টোল আদায় হচ্ছে। ঐ সাবেক সাংসদের মাধ্যমে যদি টোল আদায় বন্ধ হয়, তাহলে ঐ সময় করেনি কেন?

অটোরিক্সা চালকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বাঁশখালীর পুকুরিয়া হতে পুঁইছড়ী পর্যন্ত আসা-যাওয়া করতে প্রায় ২ঘন্টা সময় লাগতো, প্রধান সড়কের কোটি কোটি টাকার উন্নয়নের কাজ করায় এখন ১ঘন্টায় পৌছে যায়। বাঁশখালীর এতো উন্নয়ন হয়েছে, আমরাতো কোন গাড়ীতে গাড়ীতে পোষ্টার লাগাইনি। শহর থেকে আসার পথে কয়েকটি গাড়ীতে দেখি ঐ সাবেক সাংসদের পোষ্টার লাগানো। হাইকোর্টে রুল জারী করে কি তৈলারদ্বীপ সেতুর টোল বন্ধ হয়ে গেছে? হাইকোর্টে রুল জারী পূর্বে আমি সড়ক ও সেতুমন্ত্রীর সাথে আলোচনা ও ডিও লেটার দিয়েছি। সেইটা কি আপনাদের জানা নেই। ঐ সাবেক সাংসদ বাঁশখালীর উন্নয়নের ব্যার্ত হয়েছিলো, তাকে পরাজিত করে ১৯৯১ সালে বাঁশখালী গণমানুষের প্রিয় নেতা এডভোকেট সুলতান উল কবির চৌধুরী নির্বাচতি হওয়া পর বাঁশখালীর প্রধান সড়ক সহ আরো অনেক উন্নয়ন হয়েছে। স্থানীয় সাংসদ সদস্য এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমাদের ৪২ তম শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় অনুষ্ঠিত হয়। বাঁশখালী শোক দিবস উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও কালীপুর ইউপি চেয়ারম্যান এডভোকেট আ.ন.ম শাহাদত আলম সভাপতিত্বে শনিবার (২৬ আগস্ট) অনুষ্ঠিত হয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ