বাঁশখালী উপজেলার সরল ইউনিয়নে পুলিশের একটি দল গতকাল বুধবার রাত ৮টার দিকে অভিযান চালিয়ে হাতিয়া চর হতে ডাকাতদের লুট করা ৪ লক্ষাধিক টাকা মূল্যের ৫টি মহিষ উদ্ধার করেছে। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সরল ইউনিয়নের হাজিরখীল এলাকার ১৫ মামলার পলাতক আসামি জাফর আহমদ, নুরুল কাদের, নুর মোহাম্মদ এর নেতৃত্বে গড়ে উঠা বাহিনী গত এক সপ্তাহ পূর্বে হাতিয়া চর এলাকা থেকে ২০/২২টি মহিষ লুট করে নিয়ে আসে। মহিষের মালিক পক্ষ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নিয়ে জানতে পারে বাঁশখালীর একটি চিহ্নিত ডাকাত দল সরল ইউনিয়নে মহিষগুলো আটকে রেখে বিভিন্ন হাটবাজারে বিক্রি করছে। বাঁশখালী থানায় মহিষের মালিকের পক্ষ থেকে অভিযোগ দায়েরের পর বিভিন্ন স্থানে পুলিশ অভিযান চালায়। বাঁশখালী থানার এসআই উৎপল চক্রবর্তীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ দক্ষিণ সরল গ্রামে গতকাল বুধবার রাতে অভিযানে নামে। দুই ঘণ্টাব্যাপী অভিযানে বাজারে বিক্রি করতে যাওয়া লক্ষাধিক টাকা মূল্যের ২টি মহিষ হাতেনাতে আটক করা হয়। পরবর্তীতে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি করে আরও ২ লক্ষাধিক টাকার ৩টি মহিষ উদ্ধার করে।
বাঁশখালীর থানার অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন জানান, হাতিয়া থেকে লুট করা ৫টি মহিষ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সরল ইউনিয়নের হাজিরখীল এলাকার ১৫ মামলার পলাতক আসামি জাফর আহমদ, নুরুল কাদের, নুর মোহাম্মদ এর নেতৃত্বে গড়ে উঠা বাহিনী গত এক সপ্তাহ পূর্বে হাতিয়া চর এলাকা থেকে ২০/২২টি মহিষ লুট করে নিয়ে আসে। মহিষের মালিক পক্ষ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নিয়ে জানতে পারে বাঁশখালীর একটি চিহ্নিত ডাকাত দল সরল ইউনিয়নে মহিষগুলো আটকে রেখে বিভিন্ন হাটবাজারে বিক্রি করছে। বাঁশখালী থানায় মহিষের মালিকের পক্ষ থেকে অভিযোগ দায়েরের পর বিভিন্ন স্থানে পুলিশ অভিযান চালায়। বাঁশখালী থানার এসআই উৎপল চক্রবর্তীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ দক্ষিণ সরল গ্রামে গতকাল বুধবার রাতে অভিযানে নামে। দুই ঘণ্টাব্যাপী অভিযানে বাজারে বিক্রি করতে যাওয়া লক্ষাধিক টাকা মূল্যের ২টি মহিষ হাতেনাতে আটক করা হয়। পরবর্তীতে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি করে আরও ২ লক্ষাধিক টাকার ৩টি মহিষ উদ্ধার করে।
বাঁশখালীর থানার অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন জানান, হাতিয়া থেকে লুট করা ৫টি মহিষ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ